আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা - আশুরার গুরুত্ব ও শিক্ষা

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক আমরা সকলেই আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে জানি। আমাদের মুসলমান ভাই-বোনদের কাছে আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা এবং আশুরার গুরুত্ব ও শিক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিশেষ দিন। আপনি যদি আশুরার ঘটনা না জেনে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।
আপনি যদি একজন মুসলিম হয়ে থাকেন আর আপনার মনে যদি আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন। চলুন দেরি না করে আমরা আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

সূচিপত্রঃ আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা 

আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা

আশুরা হলো অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি ইসলামিক দিবস। আশুরা ইসলামী চন্দ্র বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস মহরমের দশম দিনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। আশুরা মূলত কারবালার যুদ্ধে হোসাইন ইবনে আলী এবং তার পরিবারের সদস্য সহ শাহাদাতকে চিহ্নিত করে থাকে। এই দিনটি শিয়া মুসলিমরা মোহাম্মদের নাতি ও তার পরিবারের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে স্মরণ করে থাকে। তাহলে চলুন নিম্নে আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুনঃ কত টাকা থাকলে হজ ফরজ হয় - হজের গুরুত্ব ফজিলত

আশুরায় মূলত তাকওয়া কবুল হয়। হাদিসে পাকে সাঃ এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা এসেছে। হযরত আদম (আঃ) আশুরার দিনে তওবা কবুল হয়েছিল এই মর্মে আত-তারগিব এবং ওয়াত তারহিব কিতাবে এই সম্পর্কে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তবে এই হাদীসটিকে ওলামায়ে কেরাম দুর্বল বলেছেন। যেহেতু আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সালাম বলেছেন আশুরার দিন আল্লাহ তায়ালা অনেকের তাকওয়া কবুল করেন। হযরত ঈসা আলাই সালাম এর জন্ম আশুরার দিনে হয়ে ছিল বলে এমনটাই বর্ণনা এসেছে আত-তারগিব এবং ওয়াত তারহিব কিতাবে।

হযরত আদম (আঃ) এর তাওবার সনদের মতো এ বর্ণনার সনদ ও দুর্বল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও আরো অনেক জনের কথা এখানে বর্ণিত করা হয়েছে মূলত এইসব কারণেই আশুরার মর্যাদা ঘোষিত করা হয়নি। আরবি মাসের মহরমের ১০ তারিখে আশুরা বলা হয়। আশুরার দিনটি হল সমগ্র মুসলিম ধর্মপ্রাণ ভাইবোনদের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এইদিনের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য হলো আশুরার দিনে পৃথিবীর অনেক ঐতিহাসিক ও অলৌকিক ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল।

পবিত্র এই আশুরার দিনে আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল। এই আশুরার দিনে হযরত আদম আঃ কে বেহেশতে প্রেরণ করা হয়েছিল এবং বেহেশ্ত থেকে হযরত আদম আঃ কে দুনিয়ায় প্রেরণ করা হয়েছিল। আশুরার দিনে হযরত আদম আঃ এবং হাওয়া আলাইহিস সালামকে আরাফাতের ময়দানে একত্র করা হয় এবং তাদের ভুল ত্রুটি মর্যাদা করা হয়। এই ক্ষেত্রে এই দিনেই ইন্তেকাল করেন তারা। হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম দীর্ঘ ১৮ বছর রোগে ভোগার পর পূর্ণ সুস্থতা লাভ করেছিলেন এই দিনে।

তিনি এই দিনে এমন একটি সুস্থতা লাভ করেছিলেন যে তার স্ত্রীও দেখে তাকে চিনতে পারেননি। এই ঘটনাটি সম্পূর্ণ আল্লাহ তাআলার মহা অনুগ্রহের ফল মাত্র ও নবীদের অন্যতম হযরত আইয়ুব আঃ এর কঠিন পরীক্ষার উত্তীর্ণ হওয়ার ধৈর্য ও সহিংসতার একটি বহিঃপ্রকাশ। পবিত্র এই আশুরার দিনে মুসলিম জাহানের পিতা হযরত ইব্রাহিম আঃ কে আল্লাহ তায়ালার বিশেষ রহমতের ফলে অগ্নিকুণ্ড থেকে মুক্তি দান করেন। যখন নমরুদ বাহিনী হযরত ইব্রাহিম আঃ কে অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন।

এই আশুরার দিনে মুসা আঃ পবিত্র নীলনদ পার হয়ে ফেরাউনের হাত থেকে রক্ষা পায় এবং ফেরাউনরা দলবল সহ নীল নদে ডুবে মারা যায়। পরিশেষে বলা যায় আপনারা হয়তো আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। উপরুক্ত ঘটনা গুলো এই পবিত্র আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আশুরার ঐতিহাসিক ২০ টি সংঘটিত ঘটনা

প্রিয় পাঠক আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা গুরুত্বপূর্ণ ২০ টি সংগঠিত ঘটনা সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত দেওয়া হলঃ

  • পবিত্র এই দিনে সমগ্র জাতির আদি পিতা এবং ইসলামের প্রথম নবী হযরত আদম আঃ কে সৃষ্টি করা হয়।
  • পবিত্র এই দিনে হযরত ইউনুস আঃ কে ৪০ দিন পর দজলা নদীতে মাছের পেট থেকে উদ্ধার করা হয়।
  • পবিত্র এই দিনে হযরত দাউদ আঃ কে বিশেষ সম্মানে ভূষিত করা হয়।
  • পবিত্র এই দিনে সমগ্র পৃথিবীর আকাশ, জমিন, পাহাড়-পর্বত সৃষ্টি করা হয়।
  • পবিত্র এই দিনে সর্বশ্রেষ্ঠ ও প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে মক্কা শরীফ থেকে হিজরত করে মদিনা শরীফে আগমন করতে দেখা যাই।
  • পবিত্র এই দিনে নুহ (আঃ) মহাপ্লাবন শেষে জুদি পাহাড়ে অবতরণ করে।
  • পবিত্র এই দিনে হযরত সুলাইমান (আঃ) কে পৃথিবীর রাজত্ব দান করেন।
  • পবিত্র এই দিনে হযরত সুলাইমান (আঃ) কে হারানো বাদশাহী ফিরিয়ে দেন।
  • পবিত্র ইদিনে গাজওয়ায়ে খাইবার বিজয় অর্জন করে।
  • পবিত্র এই দিনে হযরত ইদ্রিস আলাইহিস সালাম 
  • পবিত্র এই দিনে হযরত ঈসা আঃ পৃথিবীতে আগমন হয়েছিল এবং অবস্থায় আসমানে উত্তোলন হয়েছিল।
  • এই দিনে হযরত মুসা আঃ ফেরাউনের কবর থেকে রক্ষা পেয়েছিল।
  • হযরত আদম আঃ কে পবিত্র জান্নাত থেকে দুনিয়ায় প্রেরণ করেছিলেন এবং তার গুনাহর মার্জনা পর তার বিবি হাওয়াকে আরাফাতের ময়দানে জাবালে রহমতে পূর্ণ সাক্ষাৎ লাভ করেছিলেন।
  • হযরত ইয়াকুব আঃ হারানো পুত্র হযরত ইউসুফ আঃ এর সঙ্গে সাক্ষাৎ লাভ করে।
  • প্রথম মানব হযরত আদম আঃ কে এই পবিত্র দিনের সৃষ্টি করা এবং একই সাথে জান্নাতে প্রবেশ করানো।
  • পবিত্র এই দিনে মাদায়েন এবং কাদিসিয়ার যুদ্ধে বিজয় অর্জন।
  • হযরত ইব্রাহিম আঃ নমরুদের অগ্নিকুণ্ড থেকে মুক্তি লাভ করেন।
  • হযরত নূহ আঃ কে তুফান এবং প্রবল থেকে পরিত্রাণ প্রদান করেছিলেন।
  • হযরত আইয়ুব আঃ দীর্ঘ 18 বছর রোগে ভোগার পর এই দিনে রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তি পায়।

আশুরার দিনে যা যা ঘটেছিল

আপনারা যারা আসুরার দিনে যা যা ঘটেছিল সেগুলো না জেনে থাকেন তাহলে আজকে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা সম্পূর্ণ কিছু জানতে পারবেন। আল্লাহ তাআলা আমাদের মহরম মাস কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম মাস হিসেবে ঘোষণা করে দিয়েছেন। পবিত্র এই মহররম মাসে বিভিন্ন ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। যা আপনাদের অনেকেরই জানা নেই। আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা অবশ্যই আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে পারবেন।

পবিত্র এই মহররম মাসের ১০ তারিখে ইসলামিক ইতিহাসের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ এবং শিক্ষামূলক ইতিহাস ঘটেছিল। যা মুসলিম জাহানের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। আমরা এই ঘটনাগুলো উপরের আর্টিকেল গুলোর মাধ্যমে সম্পূর্ণ বিস্তারিত জেনেছি। তার পরেও নিম্নে আরো কিছু ঘটনা বিস্তারিত দেওয়া হলো। আল্লাহ তাআলার নবী নূহ আলাইহিস সালাম এর জাতির লোকেরা আল্লাহর নাফরমানি করেছিলেন। আল্লাহতালা বারবার সতর্ক করার পরেও তারা আল্লাহর ডাকে সারা দেয়নি এর জন্য আল্লাহর শান্তি মহাপ্লাবনে নিপতিত হয়। দীর্ঘ এই প্লাবন শেষে হযরত নুহ আঃ মহরমের ১০ তারিখে নৌকা থেকে ঈমানদার ব্যক্তিদের নিয়ে পৃথিবীতে নেমে আসেন।

আরো পড়ুনঃ মহিলাদের ওমরা পালনের নিয়ম - মেয়েদের ইহরামের নিয়ম

হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম ছিলেন ইয়াকুব আঃ এর ১২ সন্তানের মধ্যে অন্যতম একজন। ১২ জন ভাইয়ের মধ্যে ১১ জন ভাই ষড়যন্ত্র করে হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালামকে কূপের মধ্যে ফেলে দেয়। আল্লাহ তাআলার নির্দেশে এক বণিক দল হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালামকে উদ্ধার করেছিলেন। এরপর সেই বণিকরা মিশরে গিয়ে বণিকদের প্রধান এর কাছে তাকে ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রি করে দেন। এরপর হযরত ইউসুফ আঃ দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পর মিশর দেশটির প্রধানমন্ত্রী পদ লাভ করেছিলেন। তার পিতা আইয়ুব আঃ এর সাথে দীর্ঘ ৪০ বছর পর একে অপরের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন পবিত্র এই দিনে।

আমাদের এই ইসলামের আরেকজন উল্লেখযোগ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ নবী হলেন ইউনুস আলাইহিস সালাম। হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম তাদের জাতির লোকদের প্রতি হতাশ হয়ে পড়েন এর জন্য তিনি নদী অতিক্রম করে দেশ ছেড়ে চলে যেতে চান। পথিমধ্যে মাঝ নদীতে তিনি পতিত হন। এরপর তাকে একটি বড় মাছ খেয়ে ফেলেন অর্থাৎ গিলে ফেলেছিলেন। উক্ত মাছের পেটে তিনি প্রায় ৪০ দিন পর্যন্ত ছিলেন। আল্লাহতালার নির্দেশে পবিত্র ১০ মহরম অর্থাৎ আশুরার দিনে উক্ত মাছটির তাকে নদীর তীরে ফেলে যায় এবং তিনি মুক্তি পান।

আশুরার দিনে বর্জনকৃত কিছু কাজ কর্ম

প্রিয় পাঠক আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আসরের দিনে বর্জনকৃত কিছু কাজকর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়লে বুঝতে পারবেন আশুরার দিনে বর্জনকৃত কিছু কাজকর্ম থেকে বিরত থাকার বিষয়ে। আমরা উপুক্ত আলোচনার মাধ্যমে আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি। সুতরাং চলুন আমরা এবার জেনে নেই আশুরার দিনে বর্জনকৃত কিছু কাজকর্ম সম্পর্কে।

  • হযরত ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু স্মরণে কাল্পনিক বা নকল কবর বানানো থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকতে হবে।
  • তাজিয়া বানিয়ে তা কাঁধে বা যানবাহনে বহন করে মিছিল সহসহ পদক্ষেপ করা থেকেও বিরত রাখতে হবে নিজেকে।
  • নিজেদের দেহে রক্তাক্ত বা আঘাত করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • যুদ্ধই সরঞ্জামে সজ্জিত হয়ে ঘোড়া নিয়ে প্রদর্শনীয করা থেকে বিরত থাকতে হবে পবিত্র এই আশুরার দিনে।
  • সুখ বা মাতম করা থেকে বিরত থাকতে হবে এই দিনে।
  • বিভিন্ন ধরনের মূর্তির সামনে হাত জোড় করে সম্মান প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকতে হবে ও এসব তাজিয়া কবরে নজরানা স্বরূপ অর্থ দান করা থেকেও বিরত থাকতে হবে পবিত্র এই আশুরার দিনে।
  • পবিত্র এই আশুরার দিনে শোক পালন থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • এই পবিত্র আশুরার দিনে বিয়ে করা অমঙ্গলজনক হিসেবে বিবেচিত করা হয়। এর জন্য বিয়ে থেকেও বিরত থাকতে হবে।

আশুরার গুরুত্ব ও শিক্ষা

পবিত্র মহরম মাসের ১০ তারিখ অর্থাৎ আশুরার দিনের গুরুত্ব অপরিসীম। পবিত্র এই আশুরা দিনে আমরা বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। পবিত্র এই দিনে আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ের সর্বোত্তম মাধ্যম হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার প্রতি পরিপূর্ণ সম্পৃক্ত হওয়া এবং তার আনুগত্যে নিজেকে উজাড় করে দেওয়া। এর নমুনা স্বরূপ আপনি নফল নামাজও পড়তে পারেন। পবিত্র এই আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে আমরা নিজের রাগ, খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকা, অন্য জনের উপকার করা ইত্যাদি শিক্ষনীয় বিষয় জানতে পারি।

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের নামাজের সঠিক নিয়ম - মেয়েদের নামাজের সঠিক নিয়ম জানুন

আবার পবিত্র এ আশুরার দিনে কারবালায় ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু এর ঘটনা থেকে আমাদের এই শিক্ষা হয়েছিল যে অন্যায় এবং জুলুমের সাথে আপোষহীন মনোভাব বজায় রাখা। সুতরাং পরিশেষে বলা যায় আমরা এই আশুরার দিনের ঘটনা থেকে অনেক ধরনের শিক্ষা অর্জন করতে পারি এবং আশুরার দিনের গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম।

শেষ কথাঃ আশুরার গুরুত্ব ও শিক্ষা

প্রিয় পাঠক আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আশুরায় ঘটে যাওয়া ঘটনা এবং আশুরার গুরুত্ব ও শিক্ষা সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানিয়েছি। আপনাদের মাঝে যারা আশুরার দিনে ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে অজানা ছিলেন তারা অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি পড়ে সম্পূর্ণ ঘটনাটি বুঝতে পেরেছেন। তাই আপনারাও এই আশুরার দিনের ঘটনাকে অবলম্বন করে নিজের জীবন পরিবর্তন করুন। আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url