শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার - বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক প্রায় ৬০ বছর ধরে বিশেষ করে বর্ষাকালে ডেঙ্গু রোগ ছড়ানোটা অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে। যেটি শিশুদের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এবং বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের সকলকেই শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার জেনে রাখা উচিত।
প্রিয় পাঠক চলুন আর দেরি না করে আমরা নিম্নে জেনে নিই শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত। আমাদের সকলেরই দায়িত্ব এবং কর্তব্য ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার জেনে রাখা।

সূচিপত্রঃ শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

ভূমিকাঃ বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা

বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বর অনেক বড় ধরনের একটি সমস্যা। এটি সাধারণত বর্ষাকালে হয়ে থাকে। বর্ষাকালে মশার প্রকর বাড়ার কারণে সাধারণত এই ডেঙ্গু জ্বর টি ছাড়াই। এই ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত বাচ্চাদের উপর বেশি ছড়ায় কেননা তারা মশার কামড় থেকে রক্ষা পায় না। বাচ্চাদের মধ্যে শুধুমাত্র এই রোগ সবচেয়ে বেশি পরিবাহিত হওয়ার কারণ এই নয় যে তাদের মধ্যে অর্থাৎ তাদের শরীরের মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। ডেঙ্গু মশাগুলো সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ে থাকে। শিশুরা অবুঝ হওয়ার কারণে এই ডেঙ্গু মশা থেকে তাদেরকে কোনভাবেই প্রতিরোধ করতে পারে না।

আরো পড়ুনঃ কি কি কারণে মাসিক দেরিতে হয় - দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়

সুতরাং আমাদের সকলেরই উচিত এই ডেঙ্গু রোগ থেকে কেমন করে বাচ্চাদেরকে রক্ষা করব এবং নিজের রক্ষা পাবো সেই সকল বিষয়গুলো চিন্তা করা। তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার জানার জন্য আমাদের সাথে থাকুন।

শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ২০২৩

প্রিয় পাঠক আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। আপনার বাসায় যদি একটি ছোট শিশু থেকে থাকে তাহলে তাকে ডেঙ্গু ছড়ার মত মশা থেকে কেমন করে রক্ষা করবেন তা আমরা এই পুরো পোষ্টের মধ্যে জানিয়ে দেব। শিশুকে যদি ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচাতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ সম্পর্কে জানতে হবে। তা নিম্নে দেওয়া হলোঃ

  • আপনার শিশুর যদি জ্বরের মাত্রা ১০২ এবং ১০৩ বা এর অধিক থাকে তাহলে বুঝবেন শিশুর ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে। আবার এই ডেঙ্গু জ্বর টি প্রায় পাঁচ দিনের মতো থাকে।
  • শিশুর শরীরে দানা দানা এবং লাল কালারের যার্শের মত ক্ষুদ্র কিছু দেখা দিতে পারে। সাধারণত এই সময়কালে শিশু একদম নিস্তেজ হয়ে যায়।
  • চোখ ব্যথা, পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথা এবং তার সাথে পাতলা পায়খানাও হতে পারে।
  • প্লেটিলেট অনেকটা কম হয়ে যায়। এক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে ৩ লাখ থেকে 40 হাজার পর্যন্ত নেমে যায়।
  • যদি শিশুর পানি শূন্যতা, পালস রেট কম এবং শিশুর শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।

সুতরাং পরিশেষে বলা যায় উপরোক্ত কারণগুলো যদি আপনার শিশুর মধ্যে দেখতে পান তাহলে ভেবে নিতে হবে আপনার শিশু ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত। ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার এগুলো পূর্ব লক্ষণ যা আপনাকে এবং আমাদের দেশের সকল মা-বাবাকে জেনে রাখতে হবে। জেনে রাখলে আপনি এগুলো খুব সহজেই প্রতিরোধ করতে পারবেন এবং শিশুকে বাঁচাতে পারবেন।

শিশুর ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার 

প্রিয় পাঠক উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমরা শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এর মধ্যে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানিয়েছি। আশা করি আশা করি ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ গুলো আপনি বুঝতে পেরেছেন। এবার আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে শিশুর ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো, তা নিম্নে দেওয়া হলঃ

  • শিশুর ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধ করার জন্য আপনাকে বর্ষাকালে অর্থাৎ এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। কারণ এই সময় অর্থাৎ বর্ষাকালে ডেঙ্গু মশার প্রকোপ বেড়ে যায়।
  • এডিস মশা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে। এই মশাগুলো সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়। এর জন্য যদি আপনি ঘুমাতে যান তাহলে মশারি ব্যবহার করুন অথবা লম্বা জামাকাপড় পড়ে ঘুমিয়ে থাকুন।
  • ডেঙ্গু জ্বর ছাড়ানো মশাগুলো সাধারণত পরিষ্কার পানিতে বংশবিস্তার করে এর জন্য আপনাকে বাড়ির আশেপাশে এবং অফিসের আশেপাশের পানি জমতে দেবেন না। আবার যদি কোন পাত্র পানি জমিয়ে রাখেন তাহলে সেগুলো তিন দিনের মধ্যে আবার চেঞ্জ করে ফেলুন।
  • মাথা ব্যথা, তীব্র জ্বর এবং মাংসপেশীতে ব্যথা. পুরো শরীরে লালচে দানা ইত্যাদি এগুলো ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ হলেও এই সময়ে সেগুলো ব্যতিক্রম পাওয়া যাচ্ছে।
  • যদি শিশুর ডেঙ্গু জ্বর হয় তাহলে প্যারাসিটামল ব্যতীত অন্য কোন ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন থেকে দূরে থাকুন। এবং আপনার শিশুকে বেশি বেশি তরল খাবার খাওয়াতে থাকুন।
  • শিশুর শরীরে যদি জ্বর হয় তাহলে নিকটস্থ যেকোনো স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গিয়ে শিশুর ডেঙ্গু হয়েছে কিনা সেটি পরীক্ষা করুন।
  • যদিও জ্বর ভালো হয় তাহলে জ্বর ভালো হওয়ার পরেও ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ আবার দেখা দেয় এর জন্য শিশুকে সতর্কভাবে রাখুন। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী শিশুকে ওষুধ সেবন করান।

প্রিয় পাঠক আশা করি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার আপনি নিজে জানুন এবং অন্য কেউ জানান ও শিশুকে ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাঁচান।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হয়

প্রিয় পাঠক আমরা অনেকেই আছি যারা ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানেনা। না জেনে অনেক ধরনের খাবার খেয়ে ফেলি যার ফলে আরো বেশি সমস্যা হয়। তার জন্য আজকে আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো, নিম নেতা দেওয়া হলোঃ

আরো পড়ুনঃ ওসিডি রোগের ঔষধ কত দিন খেতে হয় - ওসিডি কেন হয়

আপনাদের ডেঙ্গু জ্বর হয় তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে। ডেঙ্গু জ্বর হলে যদি ডাক্তারের চিকিৎসা নেন তাহলে ডাক্তারও সর্বপ্রথম তরল খাবার খেতে বলেন। আপনার বাসাতে যদি ফলমূল থাকে অর্থাৎ ডাবের পানি, কোন ফলের জুস, স্যালাইন এগুলো খেতে হবে। প্রোটিন সমৃদ্ধ যেগুলো খাবার রয়েছে এগুলো আপনাকে খাওয়ার প্রয়োজন হবে।

আপনি যদি পারেন বেশি পেয়ারা জুস করে পান করবেন এতে আপনার অনেক উপকারে আসবে। সুতরাং আপনি হয়তো এতক্ষণে বুঝে গেছেন ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হয়। আপনারা উপরোক্ত খাবার গুলো নিয়মিত খেতে পারেন। এতে শরীর এবং মন ভালো থাকবে।

ডেঙ্গু জ্বর হলে বর্জনীয় খাবার

যদি আপনার ডেঙ্গু জ্বর হয় তাহলে প্রক্রিয়াজাত খাবারের পাশাপাশি মসলাদার, তৈ লাগত এবং ভাজা খাবারের থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে। আবার আপনাকে যে কোন ফাস্টফুড খাবার, কাঁচা শাকসবজি বাজে কোন ধরনের কাঁচা খাবার এবং অতিরিক্ত শক্ত খাবার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকতে হবে। কেননা ডেঙ্গু জ্বর হলে হেমোরেজন অথবা রক্তক্ষরণ হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। আবার আপনি কফি, দুধ চা, করা লিকার চা এবং যেকোনো এনার্জি ড্রিংক এই খাবারগুলো শুধু আমাদের হজমেই অসুবিধা করে না।

এই খাবারগুলো আমাদের দ্রুত সুস্থ হতে বাধাগ্রস্ত করে। এছাড়াও এই খাবারগুলোতে থাকা ক্যাফেইনও ডাইইউরেটিক যা আমাদের শরীরে পানি শূন্যতা করে। এর জন্য আমাদের সকলেরই উচিত এই ধরনের খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখা অন্তত যখন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হবেন তখন এই সমস্ত খাবারগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।

ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকে

প্রিয় পাঠক আমরা উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এবং ডেঙ্গু জ্বর হলে কি কি খাওয়া যাবে এবং কি কি খাওয়া যাবেনা সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। এবার আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ডেঙ্গুজোর কতদিন থাকে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো, নিম্নে তা দেওয়া হলোঃ

চিকিৎসকরা বলে থাকেন ডেঙ্গু জ্বর দুই রকম হয়। ডেঙ্গু জ্বর এর এ দুইটি নাম হল একটি হেমোরেজিক এবং আরেকটি হল ক্লাসিক্যাল। ক্লাসিক্যালভাবে যে রোগটি অর্থাৎ ডেঙ্গু জ্বর টি হয়ে থাকে এটা পাঁচ দিন থেকে সাত দিনের মতো সময় নেয় ভালো হওয়ার জন্য। সর্বোচ্চ সময় ১০ দিন পর্যন্ত হয়ে থাকে। দ্বিতীয়টি যে রোগ হয়ে থাকে এটা উদ্যোগ নেওয়ার জন্য ডাক্তাররা জানিয়েছে। ডেঙ্গু জ্বর হলে রক্ত চাপ কমতে থাকে এবং প্লেটলেট কমতে থাকে। অনেক রোগীর মধ্যে দেখা গেছে ডেঙ্গু জ্বর হলে প্লেটলেট


খুব দ্রুত কমে যাচ্ছে কিন্তু দুইদিন থেকে তিন দিনের মধ্যে প্লেটলেট আবার স্বাভাবিকভাবে চলে আসছে। একজন ব্যক্তি যদি হেমোরেজিক অর্থাৎ শখ সিনড্রোম হয় তাহলে তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ খুব দ্রুত আক্রান্ত হয়। এই সময় রোগীকে দ্রুত মেডিকেলে ভর্তি করার জন্য চিকিৎসকরা পরামর্শ করেন। এই রোগটি যদি কোন শরীরের বা মানব দেহে প্রবেশ করে তাহলে সেরে উঠতে অনেক বেশি সময় নেয়। ডেঙ্গু জ্বর যদি হেমোরেজিক অবস্থায় থাকে তাহলে একজন ব্যক্তির যদি বেশিদিন


সময় লাগে তাহলে দিনের উপর নির্ভর করে তার শরীরে কি পরিমান ক্ষতি হবে সেটা বোঝা যায়। ডেঙ্গু জ্বরের মধ্যে এ রোগটি যদি হয়ে থাকে তাহলে অনেক সময় বছরেরও বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় ভালো হওয়ার জন্য। তাই ডেঙ্গু জ্বর হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া এবং খুব দ্রুত মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।

বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা

এই ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাসজনিত জ্বর এবং এই জ্বর অন্যান্য জ্বরের মতো। আমরা সকলেই জানি টাইফয়েড জ্বর ব্যাকটেরিয়া দিয়ে শুরু হয় সেই ক্ষেত্রে বলা যায় জ্বর শুরু হয় একইভাবে। বর্তমান বাংলাদেশে এখন ডেঙ্গু জ্বর পরীক্ষা করার আধুনিক সুযোগ চলে এসেছে। এর জন্য ডেঙ্গু নির্ণয়ে খুব বেশি সময় লাগে না। বর্তমান বাংলাদেশে ডেঙ্গু নির্ণয় এক থেকে দুই দিন এর মধ্যে করা যায়। যদি শিশুর শরীরে খুব বেশি মাত্রায় জ্বর, মাথা ব্যথা এবং বমি হয় তাহলে খুব দ্রুত চিকিৎসকের কাছে চলে যেতে হবে।

আরো পড়ুনঃ গলগন্ড রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা - থাইরয়েডের ঘরোয়া উপায়

ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত ১ থেকে ২ দিনের মধ্যে এসওয়ান অ্যান্টিজেন পরীক্ষার মাধ্যমে ডেঙ্গু জ্বর ধরা পড়ে যায়। এক্ষেত্রে ডেঙ্গুজ্বর নিয়ে বেশি ঘাবড়ানোর দরকার নেই। কেননা এই জ্বর প্রথমবার হলে ঠিক হয়ে যায়। বেশি ভয় থাকে না। সুতরাং পরিশেষে বলা যায় যদি আপনার শিশুর এমন অবস্থা হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্শ গ্রহণ করে ডেঙ্গু রোগ নির্ণয় করুন।

শেষ কথাঃ শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

প্রিয় পাঠক আমরা উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এবং বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। আশা করি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাঁচতে এবং শিশুকে বাঁচাতে সব সময় সতর্ক থাকুন এবং আশেপাশের ময়লা আবর্জনা এবং জমে থাকা পানি পরিষ্কার করে ফেলুন। এতে ডেঙ্গুর প্রকোপ কমে আসবে। আমাদের এই পোস্টটি পাওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url