টিবি রোগের লক্ষণ - টিবি রোগের প্রতিকার

আমরা হয়তো টিবি রোগের নাম অনেকে শুনে থাকি। আবার অনেকেই আছে যারা টিবি রোগের নাম কখনোই শুনেনি। আমরাই পোষ্টের মাধ্যমে টিবি রোগের লক্ষণ এবং টিবি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা অনেকে আছি যারা টিবি রোগের লক্ষণ এবং টিবি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে তেমন কোন ধারনা নেই। এর জন্য আমরা আপনাদের টিবি রোগের লক্ষণ এবং টিবি রোগের প্রতিকার কিভাবে করা যায় তা নিয়ে বিস্তারিত জানাবো।
চলুন দেরি না করে টিবি রোগের লক্ষণ এবং টিবি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন। আমাদের দেশে আগে এই রোগটি অনেক আতঙ্ক ছড়াতো কিন্তু এখন উন্নত চিকিৎসা আশায় ভয়ের কোন কারণ নেই। টিবি রোগের লক্ষণ এবং টিবি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

সূচিপত্র

টিবি রোগ কী

আমাদের পুরো বিশ্বে যত দিন যাচ্ছে তত রোগের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। আর এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য দিন দিন তৈরি হচ্ছে অত্যাধুনিক ট্রিটমেন্ট মেশিনগুলো। যার মাধ্যমে অতি জটিল রোগ ও মেশিন ব্যবহার করে এবং ভালো চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো হয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশে আগে কোন ব্যক্তি টিবি রোগ হলে টিবি রোগ আক্রান্ত ব্যক্তির কাছে ভয়ে কেউ যেত না। তবে বাংলাদেশ উন্নত হওয়ার সাথে সাথে চিকিৎসার অত্যাধুনিক মেশিনগুলো এখন বেশ উন্নত।এর কারণে বর্তমান বাংলাদেশে টিবি রোগ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ দাঁড়ায় ভালো হয়ে যাচ্ছে। এবার আপনাদের জানাবো টিবি রোগের লক্ষণ এবং টিবি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে।

পুরো বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস দ্বারা ঘটিত একটি ছোঁয়াছুঁয়ে রোগ। আমাদের পুরো বিশ্বে উন্নত দেশগুলো নিয়ে হিসাব করা হয়েছে যে বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ মানুষের মধ্যে এই যক্ষা রোগ অর্থাৎ টিবি রোগ আছে। টিবি রোগ আক্রান্ত ব্যক্তির মাধ্যমে অন্যান্য মানুষদের মধ্যেও ছোঁয়াছুঁয়ের এর মাধ্যমে এই রোগটি ছড়ায়। এই জীবাণুটি দেহের পৌঁছার পর টিবি প্যাথোজেন মানবদেহের ফুসফুসে আশ্রয় নেয়। এই প্যাথোজেন আমাদের শরীরে কাশি, রক্তমাখা শ্লেষ্মা, জ্বর এবং ওজন কমিয়ে ফুসফুসকে অতি ভয়ংকর ভাবে আক্রমণ করে।

আরো পড়ুনঃ আয়ুর্বেদিক কি? আয়ুর্বেদিক ঔষধের উপকারিতা

প্যাথোজেন ফুসফুসে ছাড়াও আমাদের মানবদেহে হাড়, মস্তিষ্কের আবরণ, কিডনি এবং ইন্টেস্টিন বা অন্ত্র গুলিকেও আক্রমণ করে থাকে। এই টিবি ভাইরাস টি সাধারণত এন্টি কক ড্রাগ হিসাবে পরিচিত।এই রোগের চিকিৎসা সাধারণত ওষুধের মাধ্যমে করা হয়। এই রোগটির সাধারণত আকার এবং অবস্থান অনুযায়ী তিন মাস অথবা ছয় মাস পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া হয়। টিবি রোগটি একবার ভালো হলেও দ্বিতীয়বার যদি আক্রমণ করে তাহলে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে পারে। আমরা এখন টিভি রোগের লক্ষণ বিষয়ে বিস্তারিত জানবো।

টিবি রোগের লক্ষণ

আমাদের পুরো বিশ্বে বেশিরভাগ মানুষই মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস এর প্রভাবের আওতায় আছে। তাদের মধ্যে অনেকেই এই রোগটি বহন করে বেড়াচ্ছে। এই জীবাণুটি নিষ্ক্রিয় অথবা সুপ্ত রোগ খুবই কম কোন লক্ষণ সৃষ্টি করে। তবেই সুপ্ত অবস্থায় রোগ কত দিন স্বয়ংক্রিয় থাকবে তা সঠিকভাবে বলা যায় না। আমরা আপনাদের টিবি রোগের লক্ষণ সম্পর্কে কিছু ধারনা আলোচনা করব। টিবি রোগের লক্ষণ গুলো হলঃ

  • টিবি রোগ হলে একটি দীর্ঘ স্থায়ী কাশি দেখা দিবে যা তিন থেকে চার সপ্তাহেরও বেশি পর্যন্ত স্থায়ী থাকবে।
  • মুখ থেকে রক্তমাখা কফ বা থুতু বের হবে।
  •  রাতের বেলায় পুরো শরীর ঘেমে যাবে।
  • জ্বর হবে এটি শুরুর দিকে খুব কম মাত্রায় জ্বর দেখা দিবে এবং পরে উচ্চমাত্রায় বেড়ে যাবে।
  • এই জীবনের কারণে শরীরের ওজন কম হতে থাকবে।
  • মুখে কোন ধরনের রুচি বা স্বাদ থাকবে না।
  • খিদে কম হবে।
  • বুকে শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্ট দেখা দিবে।

এই টিবি রোগটির জীবাণু ফুসফুসে ছাড়াও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলি যেমন দেহের লসিকা গ্রন্থী যেখানে গুরুত্বপূর্ণ বর্ণহীন স্বাদ রস থাকে, আর, মস্তিষ্ক এমনকি কিডনি গুলিতেও আক্রমণ করে। আপনাদের শরীরে উপরোক্ত কারণ গুলি বা টিবি রোগের লক্ষণ গুলি যদি দেখতে পান তাহলে বুঝবেন আপনার টিবি রোগ হয়েছে। এর জন্য আপনার ভয়ের কিছু নেই। 

এই টিবি রোগের লক্ষণ গুলি যদি আপনি দেখতে পান তাহলে সরকারি মেডিকেলে বা অন্য কোন ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসার পরামর্শ নিতে পারেন। এতে আপনার তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে রোগটি থেকে মুক্তি পাবেন।

টিবি রোগের চিকিৎসা

টিবি রোগ হল গবেষণাকৃত সর্বোচ্চ রোগ। এবং এর চিকিৎসা করার জন্য সহজলভ্য ওষুধ তৈরি করা হয়েছে। এ ওষুধগুলি হল ব্যাকটোরিসাইডাল যা আমাদের শরীরের টিবি রোগের জীবাণুগুলোকে ধ্বংস করে এবং দ্বিতীয়টি হল ব্যাক্টোরিওস্ট্যাটিক ড্রাগস যা আমাদের শরীরের জীবাণুগুলো বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে যাতে আমাদের রোগ প্রতিরোধ কোষগুলি এগুলোকে মারতে পারে। এ রোগটি রোগীর শরীরে সংক্রমণের ধরন এবং সংক্রমনের তীব্রতার দ্বারা ঔষধের ডোজ নির্বাচন করা হয়। কম বেশি কারণে ওষুধের ডোজ গুলো কম-বেশি হয়ে থাকে। এবং চিকিৎসক এর স্থায়ীকাল স্থিতি করে দেয়।

টিবি রোগের জন্য ডাক্তারের ব্যবহৃত ওষুধগুলি হলোঃ
  • রিফ্যাস্পিন
  • আইসোনায়াজিড
  • এথামবিউটল
  • পিরাজিনামাইড
উপরোক্ত ওষুধগুলো ডাক্তারের চিকিৎসা অনুযায়ী যদি আপনারা সেবন করেন তাহলে যক্ষা রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।

টিবি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

আমরা আপনাদের উপরোক্ত আলোচনা থেকে জানিয়েছি টিভি রোগের লক্ষণ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে। এবার আমরা টিভি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে কিছু বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা যদি আমাদের প্রতিদিনের জীবনধারা পরিবর্তন করি তাহলে টিবি রোগ থেকে বাঁচা সম্ভব।

ঠিকমতো ওষুধ সেবন করা
আপনি যদি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করে থাকেন তাহলে আপনাকে দৈনন্দিন জীবনে সেই ওষুধগুলো নিয়ম অনুযায়ী খাবেন। যদি আপনি ওষুধ সেবনে দেরি করে ফেলেন তাহলে আপনার মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। ঠিক সময় ওষুধ সেবন করলে আপনার রক্তের ঘনত্বের পরিমাণ ঠিক থাকবে এতে আপনার শরীরের রক্ত চলাচল ঠিক থাকবে। সঠিক সময়ে ওষুধ সেবন করলে শরীরের প্যাথোজেন জীবাণ মেরে ফেলে। এর জন্য আপনারা যত সম্ভব ওষুধ ঠিকমতো না খাওয়ার অভ্যাসটি পরিত্যাগ করুন।
চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা
অন্যান্য রোগের চিকিৎসার তুলনায় টিবি রোগের চিকিৎসা অনেকদিন পর্যন্ত চলতে থাকে। এটি প্রথম অবস্থায় তিন মাস চিকিৎসা দেওয়া হয় তারপর ছয় মাস এবং শেষে নয় মাস। যাদের শরীরে টিবি ভাইরাস অধিক ক্ষতিকর তাদেরকে সম্ভবত ৬ থেকে ৯ মাস চিকিৎসা দেওয়া হয়। অনেকেই ডাক্তারের পরামর্শ মেনে না চলার কারণে মৃত্যুর মুখে পড়ে যায়। আবার অনেকে আছে যারা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধের কোর্সটি সম্পূর্ণ করে না। 

এমনটা যদি আপনাদের ভেতরেও থাকে তাহলে অভ্যাসটি পরিত্যাগ করুন। কারণ এই রোগটি অনেক জটিল একটি রোগ। আপনার অবহেলার কারণে আপনাকে মৃত্যু পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে এই টিবি রোগের লক্ষণ টি। আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে যারা অল্প কিছুদিন ওষুধ খাওয়ার পরে নিজেকে সুস্থ মনে হলে ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দেয় এমনটা ভুলেও করবেন না। আপনি যদি নিজেকে সুস্থ মনে করেন তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া ত্যাগকরবেন।

আরো পড়ুনঃ জ্বর নিয়ন্ত্রণ ঘরোয়া উপায়

তা না হলে আপনার শরীরে আবার যদি অল্প পরিমাণেও ভাইরাস থেকে যায় তাহলে আবার অনেক বড় ধরনের ঝুঁকি থাকতে পারে। এর জন্য আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে। ডাক্তার আপনাকে যে ওষুধটি সেবন করতে বলবে এই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ডাক্তার আপনাদের আপনাকে সব কিছু ভেঙ্গে বলে দিবে। এতে চিন্তা করার কোনো কারণ নেই। 

মূলত এই ওষুধটি খেলে প্রথমে বমি বমি ভাব, জয়েন্টে ব্যথা, লাল রঙের প্রস্রাব হওয়া, ত্বকের মধ্যে ফুসকুড়ি বের হওয়া,চোখে ঝাপসা ঝাপসা দেখা ইত্যাদি হতে পারে। আপনারা দৈনন্দিন কাজকর্মের ক্ষেত্রেও এই ধরনের কারণের সম্মুখীন হতে পারেন। যদি আপনারা তো সমস্যা গুলো বুঝতে পারেন তাহলে আবার ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। সুতরাং আপনি যাই করুন না কেন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করবেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করবেন।

মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা
আপনার শরীরে টিবি রোগের লক্ষণ দেখা দিলে মানুষের টেনশন বা দুশ্চিন্তা করবেন না। মানুষের টেনশন করলে এর জীবাণুটি আরো বেশি ক্ষতি করবে। মানসিক টেনশন না করে নিজেকে স্বাভাবিক এবং সচেতন রাখার চেষ্টা করুন। আপনি যদি এখন থেকে মানসিক চাপকে পরিচালনা করতে শিখে যান তাহলে আপনি অনায়াসে টিবি রোগ হলে আপনি নিজেকে মোকাবেলা করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে সব সময় মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে হবে।
পুষ্টিকর খাদ্য

আপনার শরীরে যদি টিভি রোগের লক্ষণ দেখা দেয় অথবা আপনি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে টিবি রোগের জীবাণু আপনার শরীরকে অনেকটাই দুর্বল করে দেয়। এর জন্য আপনাকে নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। পুষ্টিকর খাদ্য যেমন তাজা ফলমূল, শাকসবজি এবং দুগ্ধ জাত খাদ্য আপনার প্রতিদিনের খাওয়ার তালিকায় রাখতে হবে। আবার শরীরে শক্তির জন্য ফলের রস কমলালেবু, আমলকি ইত্যাদি খেতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায়

এই ফলগুলো আপনার শরীরে অনেকটাই শক্তি জোগাতে সাহায্য করবে। এর জন্য আপনারা আপনাদের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন যুক্ত খাদ্য রাখুন।

নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে দূরে থাকা
আপনি যদি ধূমপান এবং মদ পান করে থাকেন তাহলে এগুলো আপনাকে পরিত্যাগ করতে হবে। কারণ আপনি যদি ওষুধ খাওয়া অবস্থায় মদ পান বা ধূমপান করেন তাহলে এ রোগের ওষুধ ঠিকমতো কাজ করবে না বরং আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি করবে। মদ পান করলে আপনার লিভারে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর কারণে টিবি রোগটি মারাত্মক আকার ধরন করতে পারে। তাই আপনাকে নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে দূরে থাকতে হবে অন্তত এই ওষুধ চলাকালীন।
বিশ্রাম এবং ঘুম
শরীরকে অভ্যন্তরীণভাবে সুস্থ রাখার জন্য সঠিক পরিমাণ ঘুম এবং বিশ্রাম করতে হবে। ঘুম মানুষকে অনেকটাই টেনশন থেকে দূরে রাখে। এর জন্য আপনাকে এদিক-ওদিক ঘুরে না বেরিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। বিশ্রাম মানুষকে রোগ থেকে অনেকটাই মুক্তি দেয়।

টিবি রোগের প্রতিকার

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা টিবি রোগের লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি এবার আপনাদেরকে টিবি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। চলুন দেরি না করে টিবি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিই। নিচে টিবি রোগের প্রতিকার দেওয়া হলঃ

  • টিবি রোগ হলে নিজেকে সবসময় সচেতন রাখতে হবে। এবং নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
  • টিবি রোগের লক্ষণ দেখা দিলে সর্বপ্রথম ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। নিজে নিজে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।
  • টিবি রোগ হলে পুষ্টিকর এবং ভিটামিন যুক্ত খাদ্য খেতে হবে। এতে আপনার শরীরে অনেক শক্তি উৎপাদন করতে সাহায্য করবে।
  • ডাক্তারের দেওয়া ওষুধ গুলো সঠিক সময়ে এবং যতদিন খেতে বলবে ততদিন ওষুধ সেবন করতে হবে।
  • নিজেকে সবসময় খোলার স্থানে এবং বাতাস যুক্ত জায়গায় রাখতে হবে।

শেষ কথাঃ টিবি রোগের লক্ষণ ও টিবি রোগের প্রতিকার

উপরোক্ত আর্টিকেল দ্বারা আমরা আপনাদের টিবি রোগের লক্ষণ এবং টিবি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। টিবি রোগ হলে বা টিবি রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আপনারা সময় নষ্ট না করে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন। তাহলে আপনারা এই রোগটি থেকে বাঁচতে পারবেন। উপরোক্ত পোস্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url