শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস - শাবান মাসের দোয়া

শাবান মাস হলো ইসলামিক ক্যালেন্ডারের অষ্টম মাস। এই মাসে প্রাণ প্রিয় মুসলমান ভাইয়েরা রমজান মাসের রোজা রাখার জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করে। আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে সাবান মাস সম্পর্কে হাদিস এবং শাবান মাসের দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে যারা সাবান মাস সম্পর্কে তেমন কিছু জানেনা। এর জন্য আমরা এই পোস্টটিতে শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস এবং শাবান মাসের দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।
চলুন দেরি না করে শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস এবং শাবান মাসের দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।যারা শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো জানেন না এবং শাবান মাসের দোয়া সম্পর্কে আপনার কোন ধারনা নেই তাহলে এই পোস্টটি সম্পন্ন পরুন।

পেজ সূচিপত্র

শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস ভূমিকাঃ

ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা আল্লাহ তাআলার কাছে আত্মসমর্পণের উপর ভিত্তি করে। ইসলাম ধর্মের ভেতর পাঁচটি স্তরের মধ্যে অন্যতম স্তরটি হল রমজান মাসে রোজা রাখা। শাবান মাস হল ইসলামিক ক্যালেন্ডার এর অষ্টম তম মাস। এই মাসে প্রাণ প্রিয় মুসলমান ভাইয়েরা রমজান মাসের রোজা রাখার জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করে। শাবান মাস একটি বিশেষ ধরনের মাস যার কারণ সেই মাসে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা) এর কাছে আল কোরআন নাযিল হয়েছিল। 

মুসলমান ভাইয়েরা বিশ্বাস করে যে এই মাসে সমস্ত ভালো কাজ দ্বিগুণ ভাবে বেড়ে যায়। শাবান মাসে মুসলমান ভাইয়েরা সমস্ত খারাপ কাজই বাদ দিয়ে ভালো কাজের দিকে এগিয়ে আসে। শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো জানার পর মুসলমান ভাইয়েরা শাবান মাসে বেশি বেশি দান খায়রোত, কোরআন তেলোয়াত এবং আল্লাহ তাআলার ইবাদত করে। কারণ সাবান মাস রমজান মাসের প্রস্তুতির একটি বিশেষ তম মাস। শাবান মাসে মুসলমানরা বেশি বেশি করে রোজা রাখার চেষ্টা করে। 

আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস এবং শাবান মাসে দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। শাবান মাসের গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

শাবান মাস কি?

শাবান মাস হলো ইসলামিক ক্যালেন্ডার এর অষ্টম তম মাস। শাবান মাসে প্রত্যেক মুসলমান ভাই-বোনেরা ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত না খেয়ে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভের জন্য রোজা পালন করে। এই মাসের শেষ কয়েকদিন বাদে পুরো শাবান মাসের রোজা পালন করা হয়। আমাদের বিশ্বের সকল মুসলমান ভাই বোনেরা শাবান মাস কে পবিত্র রমজান মাসের প্রস্তুতির সময় বলে মনে করে। শাবান মাসে মুসলমানদের জন্য আল্লাহতালার এবাদত এবং বেশি বেশি আল্লাহতালার পথের সময় ব্যয় করার প্রথা রয়েছে। 

এই মাসে সকল মুসলমান ভাই-বোনেরা খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকে এবং ভালো কাজে সবাইকে উৎসাহিত করে। সাবান মাস কোন তারিখে এবং কত তারিখে শুরু হয় এই নিয়ে আলেমদের মধ্যে কিছু মতবাদ বা বিতর্ক রয়েছে। অনেক মানুষ বলে শাবান মাস হলো অষ্টম চন্দ্র মাসের প্রথম দিন। অন্য আলেমরা বলে শাবান মাস হল নবম চন্দ্র মাসের প্রথম দিন। অপরদিকে উভয় ক্ষেত্রে গ্র্যাগ্রিয়ান ক্যালেন্ডার সাবান মাস মূলত এপ্রিল মাসের এবং মে মাসের মধ্যে পড়ে। 

আরো পরুনঃ ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর - রমজান মাসের কত তারিখ ঈদ

শাবান নামটি বিক্ষিপ্ত বা বিচ্ছুরিত যা এই শব্দটি আরবি শব্দ থেকে এসেছে। এই মাসটি রোজার বিক্ষিপ্ত প্রকৃতিকে নির্দেশ করে। রজব এবং রমজানের মাসের মাঝামাঝি সময়ে এটিকে বিচ্ছেদের মাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়। শাবান মাসের রোজা ফরজ নয় কিন্তু এটি অত্যন্ত বাঞ্জনীয়। এ রোজা গুলো হল বিশেষ করে যারা রমজানের রোজা রাখার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে ঠিক তাদের জন্য। নবী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "রমজানের শেষ দশ রাতে কদরের রাত তালাশ কর"। 

মুসলমানেরা বিশ্বাস করে যে শবে কদরের রাতটি রমজানের শেষ ১০ রাতের মধ্যে পড়ে। আমাদের দেশে অনেক মুসলমান আছে যারা এই বিশেষ রাতের জন্য আল্লাহ তাআলার কাছে বিশেষভাবে প্রার্থনা জানাই এবং শাবান মাসের রোজা পালন করে থাকে। 

শাবান মাসের রোজা আমাদের দেশের মুসলমানদের জন্য তাদের জীবন নিয়ে চিন্তা করা এবং রমজান মাসের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময়। এই শাবান মাসের কারণে মুসলমানেরা নিজেদেরকে শুদ্ধ করে এবং আল্লাহ তাআলার নিকট্য লাভের সুযোগ লাভ করে।

শাবান মাস কখন হয়ঃ

শাবান মাসের গুরুত্ব এবং শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস তেমন ভাবে কেউ জানেনা। শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো জানার জন্য আমাদের এই পোস্টটি পুরোটি পড়ুন। যাদের শাবান মাস সম্পর্কে ধারণা কম এবং শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো জানেনা। শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো জানার জন্য আমাদের আর্টিকেলগুলো সম্পূর্ণ পড়ুন। আমরা আর্টিকেলের মাধ্যমে সাবান মাস কখন হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।

পবিত্র এই শাবান মাস ইসলামী চন্দ্র বছরের অষ্টম তম মাস। এই শাবান মাসে রমজানের জন্য সকল মুসলমান ব্যক্তিগণ রোজা করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে থাকে। শাবান মাস হল বরকতের মাস। এই মাসে মুসলমানেরা অনেক নেক আমল করে থাকে। শাবান মাস হলো রোজা রাখার মাস এবং আল্লাহ তায়ালার এবাদত ও সন্তুষ্টি লাভের মাস। মুসলমানদের জন্য শাবান মাস একটি গুরুত্বপূর্ণ মাস। এই মাসে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর ওপর কোরআন নাজিল করা হয়েছিল। হযরত মুহাম্মদ সাঃ এই শাবান মাসে মক্কায় যাত্রা শুরু করেছিলেন। 

আরো পরুনঃ ২০২৩ সালের রোজা কি মাসে - ২০২৩ সালের রমজানের ক্যালেন্ডার

মুসলমানেরা এই শাবান মাসে যতটা সম্ভব ভালো এবং নেক কাজ করার চেষ্টা করে। আল্লাহ তায়ালার এবাদত করার জন্য মশগুল হয়ে থাকে। বেশি বেশি কোরআন তেলোয়াত করে এবং আল্লাহ তাআলার সাথে আধ্যাত্মিক সংযোগ বাড়ানোর চেষ্টা করে। শাবান মাসে রোজা গুলো মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত। শাবান মাসের ১৫ তারিখে এ রোজা রাখা সুন্নত। এই সাবান মাস এমন একটি মাস যেই মাসে আল্লাহ তায়ালা পুরো বিশ্বের বান্দাদের জন্য আগামী বছরের জন্য সমস্ত ভাগ্য নির্ধারণ করেন। 

এর জন্য শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো ভালোভাবে জানা এবং আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা ও দোয়া চাওয়ার একটি বড় মাধ্যম। সাবান মাস মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাস এর জন্য সকল মুসলমানদের উচিত যাত্রা সম্ভব এই মাসে ভালো কাজ করা এবং আল্লাহ তায়ালার ইবাদতে মজবুতুল থাকা।

শাবান মাসের বিশেষত্বঃ

শাবান মাসের বিশেষত্ব অপরিসীম। এই পবিত্র শাবান মাসে মুসলমানদের রমজান মাস শুরু হয়। শাবান মাস এমন একটি মাস যেই মাসে হযরত মুহাম্মদ সাঃ জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই শাবান মাসটির রাত শক্তিশালী রাত হিসেবে ধরা হয়। আল্লাহ তাআলা এই শাবান মাস আমাদের আশীর্বাদের রাত হিসেবে দিয়েছেন। মুসলমানরা এই শাবান মাসে খাদ্য ও সরবরাহের মজুদ রাখতে এবং রোজার মাসের কঠোরতার জন্য শারীরিক ও আধ্যাত্মিকভাবে প্রস্তুত তা নিশ্চিত করতে ব্যবহার করে। 

তাছাড়াও প্রত্যেকটি মুসলমান ব্যক্তি এই সাবান মাসকে তাদের জীবনের প্রতিফলন এবং রমজান মাসের সময় আত্ম উন্নতির পরিকল্পনা করার জন্য একটি সময় হিসাবে ব্যবহার করে থাকে। যদিও সাবান মাস ইসলামিক ক্যালেন্ডার এর সবচেয়ে সুপরিচিত বা প্রচারিত মাস গুলির মধ্যে একটি নয় তবুও এটি সারা বিশ্বের মুসলমানদের কাছে বিশেষ এবং গুরুত্বপূর্ণ মাস হিসেবে বিবেচিত করে। শাবান মাসে বিশেষ করে মুসলমানরা তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য আল্লাহ তাআলার কাছে বিশেষভাবে এবাদত করতে থাকে। 

এর জন্য আপনাকে সাবান মাস সম্পর্কে হাদিস এবং শাবান মাসের দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখতে হবে। কারণ সাবান মাস সম্পর্কে হাদিস জানা থাকলে আপনিও আল্লাহতালার এবাদত এবং আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করতে পারবেন। বিশেষ করে আমাদের দেশের বা পুরো বিশ্বের আলেমগণরা শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো সবার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করে এবং জানানোর চেষ্টা করে। এর জন্য আপনাকেও শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো জেনে রাখতে হবে।

শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস ও ইতিহাসঃ

শাবান মাসটি ইসলামী ক্যালেন্ডার এর সবচেয়ে পবিত্র মাস গুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত করা হয়। এই পবিত্র শাবান মাসে হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ) জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই পবিত্র শাবান মাসে হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর ওপর কোরআন নাজিল হয়েছিল। এই পবিত্র মাসে অর্থাৎ এই শক্তির রাতে লাইলাতুল কদর ঘটেছিল। এই লাইলাতুল কদ এমন একটি রাত যে রাতে আল্লাহর রহমত প্রচুর পরিমাণ থাকে এবং বলা হয়ে থাকে যে এই লাইলাতুল কদরের রাতে নবী মুহাম্মদ সাঃ এর উপর কুরআন নাযিল করা হয়েছিল।

অন্য যেকোনো মাসের তুলনায় শাবান মাসে সবচেয়ে বেশি ভালো কাজের সওয়াব পাওয়া যায়। এর জন্য পুরো বিশ্বের প্রত্যেকটি মুসলমান ভাই-বোনেরা এই মাসটিকে ভালো কাজের মাধ্যমে এবং রোজা রেখে আল্লাহ তায়ালার ইবাদতে মশগুল থেকে এই পবিত্র শাবান মাসটি পালন করতে ভালোবাসে। পবিত্র শাবান মাসে মুসলমানরা বেশি বেশি করে ফকির মিসকিনদের দান করে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভ করে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ অন্যান্য মাসের তুলনায় এই পবিত্র শাবান মাসে বেশি বেশি করে রোজা রাখতেন।

এবং আল্লাহ তায়ালার কাছে বান্দাদের জন্য দোয়া করতেন। পবিত্র শাবান মাস সম্পর্কে হযরত মুহাম্মদ সাঃ কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন " এটি এমন একটি মাস যা মানুষ অবহেলা করে এবং এতে তাদের আমলের স্বাক্ষর দেওয়া হয় না তাই আমি চাই যে আমি রোজা রেখে আমার আমল সাক্ষী থাকুক"। শাবান মাসের ১৫ তারিখে রোজা রাখা মুস্তাহাব কিনা তার জন্য আলেমদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। বেশিরভাগ আলেমদের মতে এটি মুস্তাহাব। ইবনে ওমর (রাঃ) এই পবিত্র শাবান মাসে রোজা রাখতেন। যেমনটি আয়েশা (রাঃ) করতেন।

এবং এটি ইবনে আব্বাস, ইবনে মাসউদ, আবু (রাঃ) এর মত ছিল। এই শাবান মাসের ১৫ তারিখ রোজা রাখা মুস্তাহাব প্রমাণিত হয় ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদিস থেকে। এর জন্য আপনারাও শাবান মাসে বেশি বেশি করে রোজা রাখার চেষ্টা করবেন। শাবান মাস একটি গুরুত্বপূর্ণ পবিত্র মাস।

শাবান মাসের দোয়াঃ

উপরোক্তা আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস বিস্তারিত জেনেছেন। শাবান মাসের দোয়া শাবান মাসের দোয়া আমাদের মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া। হযরত মুহাম্মদ সাঃ চাঁদ ওঠার সাথে সাথে শাবান মাসের পবিত্র দোয়াটি পাঠ করতেন। পবিত্র শাবান মাসের দোয়াটি হলঃ

উচ্চারণঃ'' আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রাজাবা ওয়া শাবান ওয়া বালি্লগণা রামাদান'' 

অর্থঃ হে আল্লাহ আমাদের রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন''।

শাবান মাসের উপকারিতাঃ

শাবান মাস পালনের অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে। এই উপকারিতা সম্পর্কে হয়তো অনেক মুসলমানদের মনের ভেতরে তেমন কোন ধারণা নেই। সাবান মাসের উপকারিতা সম্পর্কে নিচে দেওয়া হলঃ
  • পবিত্র শাবান মাস পালনে আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভ করতে সাহায্য করে।
  • শাবান মাস এমন একটি মাস যে মাসে আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে।
  • এই পবিত্র শাবান মাসে বান্দারা তাদের সমস্ত পাপের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে।
  • এই পবিত্র শাবান মাসে মুসলমানরা আল্লাহর কাছে তার নির্দেশনা ও সমর্থন এবাদত করতে পারে।
  • এই পবিত্র শাবান মাসে মুসলমানরা রমজান পালনের বিশেষভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে।
  • এই মাসে খারাপ কাজ থেকে দূরে থেকে ভালো কাজ করতে সক্ষম হয় মুসলমানরা।

শেষ কথাঃ শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস

উপরোক্ত আর্টিকেল গুলোর মাধ্যমে আমরা আপনাদের শাবান মাস সম্পর্কে হাদিস এবং শাবান মাসের দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। আল্লাহ তা'আলা আপনাদের সৎ পথে যাওয়ার তৌফিক দান করুক। সাবান মাস সম্পর্কে হাদিস গুলো জানা আপনাদের অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কারণে এই শাবান মাসে আল্লাহ তায়ালার এবাদত করে আপনি নৈকট্য লাভ করতে পারবেন। আমাদের এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url